বিশ্বজুড়ে নতুন মহামারির নাম “করোনা”। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। অদৃশ্য এ দানবের বিরুদ্ধে সর্বশক্তি দিয়ে যুদ্ধে নেমেছে রাষ্ট্রযন্ত্র। যার যা কিছু আছে তা নিয়ে এ যুদ্ধে শামিল হয়েছেন মানবতাবাদীরাও। কেউ কেউ একে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ হিসেবেও আখ্যায়িত করছেন।
মানবতার এ যুদ্ধে যে ক’জন মহান ব্যক্তি নিজেকে উজার করে লড়ে যাচ্ছেন তাদের একজনের নাম সেচ্ছাসেবী আবু কাউসার আহমেদ। তিনি বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় বঙ্গবন্ধু তথ্যপ্রযুক্তি লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ক্ষুদ্র কর্মী। এবং তিনি ওয়ার্ড সেচ্ছাসেবক লিডার ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত আছেন তাদের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হচ্ছে সোনারগাঁ সমাজ কল্যাণ সংস্থার সহ পরিচালক ও সনমান্দী জনকল্যাণ সংস্থার ১ম ওয়ালকাম মনিটর এবং খৈতারগাঁও সমাজ কল্যাণ সংস্থার উপদেষ্টা।
দেশের বিভিন্ন এলাকায় সাহায্য সহযোগিতা, প্রতিদিন খাবার সামগ্রী বিতর,গরিব ও এতিম বাচ্চাদের নিয়মিত খবর রাখা এবং সাহায্য করে যাচ্ছে। এলাকার অসহায় মানুষের পাশে থেকে নিয়মিতভাবেই কাজ করে যাওয়া ।
দায়িত্বের উর্দ্ধে উঠে মানবতার টানে চষে বেড়াচ্ছেন মাঠ,পাড়া, মহল্লা । জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঘরবন্দী কর্মহীন অসহায় মানুষের ঘরে উপহার সামগ্রী (খাদ্য সামগ্রী) নিয়ে ছুটে চলছেন প্রতিনিয়ত। প্রসারিত হাতে মানবতার পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি। তার এ মানবিকতা নজর কেড়েছে সাধারণ মানুষের। করোনা কালের প্রথম থেকেই নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি । কখন রাতের আধারে হতদরিদ্র পরিবারে দিয়ে আসছে খাদ্যসামগ্রী । কখনো নিজেদের থেকে ও অন্যদের থেকে সহযোগিতা নিয়ে প্রাপ্ত উপহার পৌছে দিচ্ছে ঘরে ঘরে। যে দিক দিয়ে যে ভাবে পারছেন কাজ করে যাচ্ছেন আশেপাশের গ্রামগুলোর জন্য । যা এখনও চলমান রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে আবু কাউসার আহমেদ বলেন, প্রথমে আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি যারা আমাকে প্রতিনিয়ত ও সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।
তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন আমার রাজনীতিক অভিভাবক পিতৃতুল্য বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এর সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান স্বপন মামার
নির্দেশনায়।“দূর্যোগে মানুষের পাশে দাঁড়ানো সকলের নৈতিক দায়িত্ব। লোক দেখানো কিংবা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নয়, মানবিক ও সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই কাজ করে যাচ্ছি , আর আমি একজন সেচ্ছাসেবী এর মাঝে এক আলৌকিক সুখ কাজ করে ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন