সোনারগাঁয়ে করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সরকারের সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করে চলাচলের ঘোষণা থাকলেও তা মানছে না অনেকেই।
সরেজমিনে দেখা যায় উপজেলা গেটের সামনে একই মটরসাইকেলে ৩ যুবক বসে আছে এবং তাদের কারো কাছেই নেই হেলমেট,
হাট-বাজারগুলোতে শরীর ঘেঁষে চলাচল ও রাস্তার মোড়ের দোকান পাঠে সামাজিক দূরত্ব অমান্য করে চলে রসালো আড্ডা। ফলে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচলের কঠোর ঘোষণা অন্যতম। লোক সমাগম কমাতে সরকার শপিংমল থেকে গ্রাম-গঞ্জের সাপ্তাহিক হাট বাজার পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছেন। শুধুমাত্র নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্য পণ্যের দোকানপাট খোলা রাখার অনুমতি দিলেও করোনা সংক্রমণ রোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচলের নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু সাধারণ মানুষ সেই নির্দেশনা মানছেন না।
সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম জানান, প্রত্যক পুলিশ সদস্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাতদিন মাঠে কাজ করছে। সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। তারপরেও কিছু মানুষ আইন মানার চেষ্টা করছে।
একজন পুলিশ সদস্য বলেন, একজন পাগলও আগুন দেখলে ভয়ে দূরে থাকে। কিন্তু আগুনের চেয়েও ভয়াবহ করোনাকে কেয়ার করার চেষ্টা করছে না। কিছু কিছু মানুষ পুলিশের সাথে যেন চোর-পুলিশ খেলছে। পুলিশ গেলে পালিয়ে যায়। পুলিশ ফিরে আসলে আবার আড্ডায় মেতে ওঠে। তারপরেও বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী দেশের জন্য ও দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাবে। তিনি সোনারগাঁয়ের প্রত্যক মানুষকে নিজের এবং পরিবারের জীবন রক্ষার্থে ঘরে থাকার আহ্বান জানান।
সরকারের সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করে চলাচলের ঘোষণা থাকলেও তা মানছে না অনেকেই।
সরেজমিনে দেখা যায় উপজেলা গেটের সামনে একই মটরসাইকেলে ৩ যুবক বসে আছে এবং তাদের কারো কাছেই নেই হেলমেট,
হাট-বাজারগুলোতে শরীর ঘেঁষে চলাচল ও রাস্তার মোড়ের দোকান পাঠে সামাজিক দূরত্ব অমান্য করে চলে রসালো আড্ডা। ফলে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচলের কঠোর ঘোষণা অন্যতম। লোক সমাগম কমাতে সরকার শপিংমল থেকে গ্রাম-গঞ্জের সাপ্তাহিক হাট বাজার পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছেন। শুধুমাত্র নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্য পণ্যের দোকানপাট খোলা রাখার অনুমতি দিলেও করোনা সংক্রমণ রোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচলের নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু সাধারণ মানুষ সেই নির্দেশনা মানছেন না।
সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম জানান, প্রত্যক পুলিশ সদস্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাতদিন মাঠে কাজ করছে। সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। তারপরেও কিছু মানুষ আইন মানার চেষ্টা করছে।
একজন পুলিশ সদস্য বলেন, একজন পাগলও আগুন দেখলে ভয়ে দূরে থাকে। কিন্তু আগুনের চেয়েও ভয়াবহ করোনাকে কেয়ার করার চেষ্টা করছে না। কিছু কিছু মানুষ পুলিশের সাথে যেন চোর-পুলিশ খেলছে। পুলিশ গেলে পালিয়ে যায়। পুলিশ ফিরে আসলে আবার আড্ডায় মেতে ওঠে। তারপরেও বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী দেশের জন্য ও দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাবে। তিনি সোনারগাঁয়ের প্রত্যক মানুষকে নিজের এবং পরিবারের জীবন রক্ষার্থে ঘরে থাকার আহ্বান জানান।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন