পল্লব,নেত্রকোনা প্রতিনিধি:
নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগের সম্মানিত সদস্য সাইফুল ইসলাম হৃদয় বলেনঃ- আমি জেলা ছাত্রলীগের একজন ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে এই দূর্যোগপূর্ণ সময়ে মাননীয় নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে অসহায়,দারিদ্র মানুষের মধ্যে পবিত্র রমজানের উপলক্ষে ৮০ টি পরিবারের মধ্যে খাদ্য বিতরণ করতে সক্ষম হয়েছি।নেত্রীর
নির্দেশ আমাদের কাছে শিরোধার্য।জনগনকে সচেতন করতে কাজ করে যাচ্ছি দিনরাত।এটি প্রত্যেক সচেতন ব্যক্তির দায়িত্ব। আমরা আমাদের জায়গা থেকে চেষ্টা করে যাচ্ছি। বিভিন্ন জায়গায় জীবানু মুক্ত করন স্প্রে করা আমরা অব্যাহত রেখেছি এবং শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সামজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য বক্সের ব্যবস্থা করে দিয়েছি।
অসহায় কৃষকের জমির ফসল কাটার কাজও করেছি।এখানে যারা আমরা কাজ করছি তাদের কারো কোন চাহিদা নেই।নিরাপত্তা নিশ্চিতে আমরা সবসময় আমাদের সাধ্যমত কাজ করছি। মানুষকে আরো সচেতন করার লক্ষ্যে সামনে আরো কিছু পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে। অতীতের ন্যায় মহাবিপর্যয়ের সময়ে ছাত্রলীগ জনগণের পাশে ছিলো,আছে এবং থাকবে।
এশিয়ান ইউনিভার্সিটির ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাব্বির তালুকদার বলেনঃ-এই দুর্যোগে ছুটিতে আমি বাড়িতে এসেছি। আমি আমার সাধ্য অনুযায়ী দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করছি সেই সাথে বিত্তবানদের গরীব দুঃখীদের পাশে থাকার জন্য আহবান জানাচ্ছি।
জেলা ছাত্রলীগের একনিষ্ঠ কর্মী ইয়াসির আরাফাত হিমেল জানান আমাদের সাধ আছে কিন্তু সাধ্য নাই। তবুও দেশের এই ক্রান্তিকালে আমাদের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো নৈতিক দায়িত্বের মধ্যে পড়ে বলে আমি মনে করি।
সার্বিক সহযোগিতায়ঃ-মঈনুল ইসলাম (ইমন),মোঃনাদিম শাহ্,তোফাজ্জল হোসেন,শরিফুল ইসলাম রাসেল,অপি তালুকদার,মো সামিউল্লা সামি,জুনায়েদ রেজবী।
নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগের সম্মানিত সদস্য সাইফুল ইসলাম হৃদয় বলেনঃ- আমি জেলা ছাত্রলীগের একজন ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে এই দূর্যোগপূর্ণ সময়ে মাননীয় নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে অসহায়,দারিদ্র মানুষের মধ্যে পবিত্র রমজানের উপলক্ষে ৮০ টি পরিবারের মধ্যে খাদ্য বিতরণ করতে সক্ষম হয়েছি।নেত্রীর
নির্দেশ আমাদের কাছে শিরোধার্য।জনগনকে সচেতন করতে কাজ করে যাচ্ছি দিনরাত।এটি প্রত্যেক সচেতন ব্যক্তির দায়িত্ব। আমরা আমাদের জায়গা থেকে চেষ্টা করে যাচ্ছি। বিভিন্ন জায়গায় জীবানু মুক্ত করন স্প্রে করা আমরা অব্যাহত রেখেছি এবং শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সামজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য বক্সের ব্যবস্থা করে দিয়েছি।
অসহায় কৃষকের জমির ফসল কাটার কাজও করেছি।এখানে যারা আমরা কাজ করছি তাদের কারো কোন চাহিদা নেই।নিরাপত্তা নিশ্চিতে আমরা সবসময় আমাদের সাধ্যমত কাজ করছি। মানুষকে আরো সচেতন করার লক্ষ্যে সামনে আরো কিছু পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে। অতীতের ন্যায় মহাবিপর্যয়ের সময়ে ছাত্রলীগ জনগণের পাশে ছিলো,আছে এবং থাকবে।
এশিয়ান ইউনিভার্সিটির ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাব্বির তালুকদার বলেনঃ-এই দুর্যোগে ছুটিতে আমি বাড়িতে এসেছি। আমি আমার সাধ্য অনুযায়ী দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করছি সেই সাথে বিত্তবানদের গরীব দুঃখীদের পাশে থাকার জন্য আহবান জানাচ্ছি।
জেলা ছাত্রলীগের একনিষ্ঠ কর্মী ইয়াসির আরাফাত হিমেল জানান আমাদের সাধ আছে কিন্তু সাধ্য নাই। তবুও দেশের এই ক্রান্তিকালে আমাদের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো নৈতিক দায়িত্বের মধ্যে পড়ে বলে আমি মনে করি।
সার্বিক সহযোগিতায়ঃ-মঈনুল ইসলাম (ইমন),মোঃনাদিম শাহ্,তোফাজ্জল হোসেন,শরিফুল ইসলাম রাসেল,অপি তালুকদার,মো সামিউল্লা সামি,জুনায়েদ রেজবী।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন