দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ৪৮ জনের মধ্যে ১৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কেউ আক্রান্ত হননি।
শনিবার বেলা ১২টার দিকে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এক লাইভ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসব তথ্য জানান।
মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, এর আগে দেশে মোট করোনায় আক্রান্ত ছিলেন ৪৮ জন। তাদের মধ্যে মোট ১১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছিলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কেউ আক্রান্ত হননি এবং ৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
ব্রিফিংয়ে করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষিত থাকতে নাগরিকদের করণীয়ও তুলে ধরেন তিনি।
গত ডিসেম্বরের শেষ দিকে চীনের উহানে প্রথম শনাক্ত হওয়া করোনাভাইরাস এখন বৈশ্বিক মহামারি। বিশ্বের প্রায় ২০০টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে এ ভাইরাসটি। এখন পর্যন্ত এই প্রাণঘাতী ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লাখ ৯৭ হাজার ৪৫৮ জন এবং মারা গেছেন ২৪ হাজার ৯০ জন। অপরদিকে চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন এক লাখ ২৭ হাজার ৩৭০ জন।
বাংলাদেশে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে গত ৮ মার্চ। করোনার বিস্তাররোধে দেশের সব স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় এবং সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে সভা-সমাবেশ ও গণজমায়েতের ওপর।
বন্ধ করে দেয়া হয়েছে দেশের সব বিপণিবিতান। বন্ধ করে দেয়া হয়েছে আদালতও। এমনকি একাধিক এলাকাকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ সব ধরনের গণপরিবহন। এ কার্যক্রমে স্থানীয় প্রশাসনকে সহায়তার জন্য দেশের সব জেলায় মোতায়েন করা হয়েছে সশস্ত্র বাহিনী।
শনিবার বেলা ১২টার দিকে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এক লাইভ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসব তথ্য জানান।
মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, এর আগে দেশে মোট করোনায় আক্রান্ত ছিলেন ৪৮ জন। তাদের মধ্যে মোট ১১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছিলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কেউ আক্রান্ত হননি এবং ৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
ব্রিফিংয়ে করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষিত থাকতে নাগরিকদের করণীয়ও তুলে ধরেন তিনি।
গত ডিসেম্বরের শেষ দিকে চীনের উহানে প্রথম শনাক্ত হওয়া করোনাভাইরাস এখন বৈশ্বিক মহামারি। বিশ্বের প্রায় ২০০টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে এ ভাইরাসটি। এখন পর্যন্ত এই প্রাণঘাতী ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লাখ ৯৭ হাজার ৪৫৮ জন এবং মারা গেছেন ২৪ হাজার ৯০ জন। অপরদিকে চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন এক লাখ ২৭ হাজার ৩৭০ জন।
বাংলাদেশে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে গত ৮ মার্চ। করোনার বিস্তাররোধে দেশের সব স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় এবং সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে সভা-সমাবেশ ও গণজমায়েতের ওপর।
বন্ধ করে দেয়া হয়েছে দেশের সব বিপণিবিতান। বন্ধ করে দেয়া হয়েছে আদালতও। এমনকি একাধিক এলাকাকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বাস, ট্রেন, লঞ্চসহ সব ধরনের গণপরিবহন। এ কার্যক্রমে স্থানীয় প্রশাসনকে সহায়তার জন্য দেশের সব জেলায় মোতায়েন করা হয়েছে সশস্ত্র বাহিনী।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন