সোনারগাঁওয়ে নৃত্য শিল্পীকে গণধর্ষণ। গ্রেফতার ৩ ধর্ষক। সোনারগাঁও সময়
রুবেল খানঃ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ের সনমান্দি ইউনিয়নের পরিত্যক্ত কনকর্ট ফ্যাক্টরির কাশবনে এক নৃত্য শিল্পীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
সোমবার ( ১৯ আগস্ট) দুপুর ১২ টার দিকে উপজেলার দড়িকান্দি এলাকার সেফওয়ে আইসক্রিম ফ্যক্টরির পেছনে নির্জন কাশবনে এ ঘটনা ঘটে।
ধর্ষিতা মামলার এজহারে উল্লেখ করেন, সে পেশায় একজন নৃত্য শিল্পী । তিনি বিভিন্ন বিয়েসাদী, সুন্নাতে খাৎনা, কোম্পানির বার্ষিক অনুষ্ঠানের স্টেজ শো; তে কন্ট্রাকে নাচ করে থাকেন। সেই ধারাবাহিকতায় মামলার প্রধান আসামী হিমেল(২৩) বিভিন্ন সুত্রে তার নাম্বার সংগ্রহ করে ছয় হাজার টাকা কন্ট্রাকে একটি স্টেজ শো তে নাচের অনুরোধ জানান। এতে সে রাজি হয়ে স্বামীকে সঙ্গী হিসেবে নিয়ে আসেন। পরে স্বামী কে বসিয়ে রেখে ড্রেস পরিবর্তনের কথা বলে হিমেল তার বাসায় ইয়ে জন্য রওনা হয় । এই সময় নির্রজন পরিত্যক্ত কাশবনের দিকে কেন নিয়ে যাচ্ছে প্রশ্ন করলে হিমেল এখান দিয়ে তাড়াতাড়ি হবে বলে হিমেল জানান । একটু ভেতরে গেলেই প্রধান আসামী হিমেলের সঙ্গী কালীগঞ্জের আহমদ আলীর ছেলে সফিকুল ইসলাম রনি(২৪), ইলিয়াসদী গ্রামের হাসান মিয়ার ছেলে সজীব (২০), শাহজানের ছেলে সানজিদ (২০) ও পিছকামতাল গ্রামের মজিবরের ছেলে সিয়াম (২২) আগে থেকেই সেই স্থানে উৎ পেতে থাকে। এক পর্যায়ে তারা ভুক্তভোগীর জামাকাপড় টেনে হেচড়ে ছেড়ে পালাক্রামে ধর্ষণ করেন।
ধর্ষিতা মামলার এজহারে উল্লেখ করেন, সে পেশায় একজন নৃত্য শিল্পী । তিনি বিভিন্ন বিয়েসাদী, সুন্নাতে খাৎনা, কোম্পানির বার্ষিক অনুষ্ঠানের স্টেজ শো; তে কন্ট্রাকে নাচ করে থাকেন। সেই ধারাবাহিকতায় মামলার প্রধান আসামী হিমেল(২৩) বিভিন্ন সুত্রে তার নাম্বার সংগ্রহ করে ছয় হাজার টাকা কন্ট্রাকে একটি স্টেজ শো তে নাচের অনুরোধ জানান। এতে সে রাজি হয়ে স্বামীকে সঙ্গী হিসেবে নিয়ে আসেন। পরে স্বামী কে বসিয়ে রেখে ড্রেস পরিবর্তনের কথা বলে হিমেল তার বাসায় ইয়ে জন্য রওনা হয় । এই সময় নির্রজন পরিত্যক্ত কাশবনের দিকে কেন নিয়ে যাচ্ছে প্রশ্ন করলে হিমেল এখান দিয়ে তাড়াতাড়ি হবে বলে হিমেল জানান । একটু ভেতরে গেলেই প্রধান আসামী হিমেলের সঙ্গী কালীগঞ্জের আহমদ আলীর ছেলে সফিকুল ইসলাম রনি(২৪), ইলিয়াসদী গ্রামের হাসান মিয়ার ছেলে সজীব (২০), শাহজানের ছেলে সানজিদ (২০) ও পিছকামতাল গ্রামের মজিবরের ছেলে সিয়াম (২২) আগে থেকেই সেই স্থানে উৎ পেতে থাকে। এক পর্যায়ে তারা ভুক্তভোগীর জামাকাপড় টেনে হেচড়ে ছেড়ে পালাক্রামে ধর্ষণ করেন।
ওসি মনিরুজ্জামান জানান, এঘটনায় ভুক্তভোগী থানায় মামলা দায়ের করার পরেই সোনারগাঁও থানার এস আই আজাদের নেতৃত্বে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তিন জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। বাকি ২ জন এখনো পলাতক রয়েছে। তাদেরকে গ্রেফতারের জন্য বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চলমান রয়েছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন